Promoting Peace and Progress
Monday, 11th of November 2024
A Consultation On Multi-stakeholder Platfrom for Upgrading Shirmp Value Chain organized at Brac Center Inn, Dhaka on 3rd September, 2015 By Coastal Development Partnership (CDP). |
Coastal Development Partnership (CDP) and Oxfam Jointly organized a consultation on Current and Future Challenges of upgrading Shrimp Value Chain at Hotel Castle Salam, Khulna. Honorable Member of Parliament of Alhaz Mizanur Rahman Mizan graced the consultation as Chief Guest. Dr. Anwar Hossain Mallick, Director, Department of Environment, Deputy Director of Department of Fisheries Abdul Rashed, Vice President of Bangladesh Frozen Food Exporters Association Sheikh Md. Abdul Baki, Syed Jahangir Hasan Masum, Executive Director, CDP, Khan Alamgir of Oxfam and all relevant stakeholders of Shrimp value chain attended the consultation. CDP Divisional Coordinator S. M. Iqbal Hossain Biplob moderated the consultation. |
টুটু স্মৃতি চিত্রাংকন প্রতিযোগীতা-২০১৫ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকোস্টাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (সিডিপি)’র প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত আশরাফ-উল-আলম টুটু’র অকাল প্রয়ানের পর থেকে প্রতি বছরই তার মৃত্যু বার্ষিকী পালন করে আসছে। ২০১১ সাল থেকে এই দিবসটি উপলক্ষ্যে সিডিপি প্রতি বছরই নিয়মিত টুটু স্মৃতি চিত্রাংকন প্রতিযোগীতার আয়োজন করছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে প্রয়াত আশরাফ-উল-আলম টুটু’র বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন সম্পর্কে জানাতে ভবিষ্যতে বৃহত পরিসরে চিত্রাংকন প্রতিযোগীতার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার আশা প্রকাশ করা হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাঝে এর মাধ্যমে টুটু’র পরিবেশ বিষয়ক কর্মকান্ডকে তুলে ধরার পাশাপাশি পরিবেশ সুরক্ষায় তাদের সচেতনতা তৈরী করবে যা সামগ্রিক পরিবেশ সুরক্ষায় ভূমিকা রাখবে। এ বছরও ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ বিকাল ৩:০০টায় আবাহানী ক্রীড়াচক্র, স্টেডিয়াম চত্বর, খুলনায় (সার্কিট হাউজ সংলগ্ন) “টুটু স্মৃতি চিত্রাংকন প্রতিযোগীতা-২০১৫” এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহনের নিয়মাবলীঃ০১. যে কোন বিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিশু শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীবৃন্দ; পুরস্কার বিতরনীঃ০১. ক্যাটাগরি অনুয়ায়ী প্রত্যেক গ্রুপের ৩ (তিন) জনকে পুরস্কার প্রদান করা হবে; আশরাফ-উল-আলম টুটু’র সংক্ষিপ্ত জীবনী (১৯৫৪-২০০৮)জীবন মাত্রই মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চলা। ‘একদিন এই দেখা হয়ে যাবে শেষ, পড়িবে নয়ন পরে অন্তিম নিমেষ। কবির বানীকে তো অস্বীকার করবার উপায় বা সাহস কারোই নেই। মৃত্যু অনিবার্য জেনেও মন প্রবোধ মানে না। বোধকরি একারনেই কাছের কিংবা দুরের যাই হোক না কেন পরিচিত জনের অন্তিম যাত্রাকে সহজে মেনে নিতে মন সায় দেয় না কিছুতেই। আবার এমন কিছু মৃত্যু আছে যা হৃদয়কে বেদনার নীল দংশনে ক্ষত-বিক্ষত করে। সবার প্রিয় ও আমাদের শ্রদ্ধেয় আশরাফ-উল-আলম টুটু’র এই অবেলায় চলে যাওয়াকে কি কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না!! “টুটু’র কর্মই তাকে মানুষের কাছে আজীবন বাচিয়ে রাখবে”। |